knx` Avãym mvjvg
‡dbx †Rjvi j¶Ycyi MÖv‡gi Avãym mvjvg wQ‡jb mwPevj‡qi wcqb| NUbvi w`b XvKv †gwW‡Kj K‡j‡Ri mvg‡b we¶zä RbZv 144 aviv †f‡½ ivRc‡_ wgwQj Ki‡j cywjk wbwe©Pv‡i ¸wjel©Y K‡i, G‡Z mvjvg ¸wjwe× nb| Zuv‡K †gwW‡K‡j fwZ© Kiv‡bv nq| 7 GwcÖj 1952,knx` mvjvg †gwW‡K‡jB †kl wbtk¦vm Z¨vM K‡ib| GLb ch©š— Zuvi Ke‡ii mÜvb cvIqv hvqwb|
gv‡Mv, Iiv e‡j mevi K_v †K‡o †b‡e| ‡Zvgvi †Kv‡j ï‡q Mí ïb‡Z †`‡e bv| e‡jv, gv, ZvB wK nq? ZvB†Zv Avgvi †`ix n‡”Q| ‡Zvgvi Rb¨ K_vi Szwo wb‡q Z‡eB bv evwo wdi‡ev| gv‡Mv Iiv e‡j Avey Rvdi Ievq`yjvn
আবদুস সালাম (জন্মঃ ১৯২৫ লক্ষণপুর গ্রাম, ফেনী; মৃত্যুঃ এপ্রিল ৭,১৯৫২) মহান ভাষা আন্দোলনের অন্যতম শহীদ। তাঁর শহীদস্মৃতি পরবর্তীকালে বাঙালি জাতিকে জাতীয় চেতনা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে। এ চেতনার বলেই ১৯৭১ সালের সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।
আবদুস সালামের পিতার নাম মোহাম্মদ ফাজিল মিয়া। আবদুস সালাম কর্মজীবনে সরকারের ডিরেক্টরেট অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগের পিয়ন ছিলেন। বাস করতেন নীলক্ষেত ব্যারাকে। বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৫২-র ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সম্মুখের রাস্তায় ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে বিক্ষোভ প্রদর্শনরত ছাত্র-জনতার উপর পুলিশ গুলি চালালে সালাম গুলিবিদ্ধ হন। আহতাবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। দেড় মাস চিকিৎসাধীন থার পর ৭ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
No comments:
Post a Comment